
ডিজিটাল বাংলাদেশ
অনিল কুমার চক্রবর্তী
জ্ঞানই হচ্ছে একুশ শতকের সম্পদ। একুশ শতকের পৃথিবী জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতির উপর দাঁড়াতে শুরু করেছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার সারা দি পৃথিবীর মানুষের কার্যক্রম অনেক সহজ হয়েছে। এর বিস্তারের পিছনে রয়েছে যুগ যুগ ধরে মানুষের উদ্ভাবনী শক্তি ও গবেষনার ফলাফল। অনেক বিজ্ঞানী, ভিশনারী প্রকৌশলী এবং নির্মাতাদের অবদান। এদের মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য চার্লস ব্যাবেজ, অ্যাডা লাভলেস, জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল, জগদীশ চন্দ্র বসু, গুগলিয়েমো মার্কনি, রেমন্ড ম্যানুয়েল টমলিনসন, স্টিভ জবস, উইলিয়াম হেনরি বিল গেটস, স্যার টিমোথি জন বার্নাস লি এবং মার্ক জুকারবার্গ। বিজ্ঞান ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য ডিজিটাল বাংলাদেশ। ডিজিটাল * বাংলাদেশ হচ্ছে সেই সুখী, সমৃদ্ধ, শিক্ষিত জনগণের বৈষম্য-দুর্নীতি-দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ। যার মূল চালিকাশক্তি হবে ডিজিটাল প্রযুক্তি। বাংলাদেশের আইসিটির বহুমুখী ব্যবহারের ফলে কর্মীদের দক্ষতা, জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতা বেড়েছে। সেবার মান উন্নত হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক ও টুইটার জনপ্রিয়। প্রযুক্তির পরিমিত ব্যবহারই গড়তে পারে উন্নত বাংলাদেশ।